Tuesday, December 15, 2020

ভিডিও

 <iframe width="560" height="315" src="https://www.youtube.com/embed/Fw08S3mtIwQ" frameborder="0" allow="accelerometer; autoplay; clipboard-write; encrypted-media; gyroscope; picture-in-picture" allowfullscreen></iframe>

 https://www.youtube.com/watch?v=Fw08S3mtIwQ&feature=youtu.be&app=desktop&persist_app=1

Sunday, December 13, 2020

লালমনিরহাট হাতিবান্ধা থানায় ১০ কেজি গাজা উদ্ধার ও একজন আসামী গ্রেফতার

 

ডিবি লালমনিরহাট এর অভিযানে হাতীবান্ধা থানাধীন পুর্ব ফকিরপাড়া জামে মসজিদ সংলগ্ন পাটগ্রাম হইতে লালমনিরহাটগামী পাকা রাস্তার পশ্চিম পার্শ্ব হইতে ১। মোঃ মোক্তার হোসেন (৩৮),  পিতা-মৃত শহর উদ্দিন, সাং- বড় খাতা দোলাপাড়া ৭ নম্বর ওয়ার্ড, থানা-হাতীবান্ধা, জেলা লালমনিরহাটকে ৫ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার করা হয় এবং পলাতক আসামি মোঃ পারভেজ (৩৫),  পিতা-মোহাম্মদ মন্টু মিয়া, গ্রাম-মাটিরঢালি (হাজী পাড়া), থানা-বগুড়া সদর, জেলা বগুড়া, এ/পি শ্বশুড় মোঃ আমিনুর রহমান (৪৮), পিতা-ছফর উদ্দিন, সাং দোলাপাড়া ৭নং ওয়ার্ড, থানা হাতীবান্ধা, জেলা- লালমনিরহাট এর ফেলিয়া যাওয়া ৫ কেজি মাদকদ্রব্য গাঁজা সহ সর্বমোট ১০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। এ সংক্রান্তে হাতীবান্ধা থানার মামলা নম্বর-৭, তাং ১৩/১২/২০২০, ধারা- মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৩৬ (১) এর ১৯ (ক)/৪১ রুজু করা হয়েছে। উদ্ধারকারী এসআই মোঃ আব্দুস সবুর মিয়া, এসআই আনোয়ার হোসেন সহ সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স।

লালমনিরহাটে ১০০ বোতল ফেন্সিডিলসহ একজন মাদক আটক

 

ডিবি লালমনিরহাট এর অভিযানে ইং ১১/১২/২০২০ তারিখ লালমনিরহাট সদর থানাধীন লালমনিরহাট পুলিশ লাইন্স সংলগ্ন লালমনিরহাট পৌরসভা ৩নং ওয়ার্ডের খোর্দ সাপটানা মৌজাস্থ লালমনিরহাট বাস স্ট্যান্ডের সামন থেকে অভিনব কায়দায় চাল,  মুলা ও বেগুন এর বস্তায় লুকানো ১০০ (একশত) বোতল ফেনসিডিলসহ মোঃ সাইদুল ইসলাম (৪২), পিতা-মৃত আকবর আলী, সাং-গোড়ল (মিস্ত্রি পাড়া), ৯নং ওয়ার্ড, থানা-কালীগঞ্জ, জেলা-লালমনিরহাটকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সংক্রান্তে লালমনিরহাট  থানার মামলা নং-৪২, তারিখ-১২/১২/২০২০, ধারা-২০১৮ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন ৩৬(১) এর ১৩(গ)/৪১ রুজু করা হয়েছে। উদ্ধারকারী-এসআই সুমন চন্দ্র পাল সহ সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স।

Saturday, November 7, 2020

সাইলেন্ট করা মোবাইল হারিয়ে ফেললে কীভাবে তা খুঁজে পাবেন?

 


আপনার মোবাইলটি সাইলেন্ট অবস্থায় হারিয়ে ফেলেছেন। খুঁজে পাচ্ছেন না কোথাও। এমন ঘটনা প্রায়ই আমাদের সঙ্গে হয়ে থাকে। ফোন যদি সাইলেন্ট মোডে থাকে তাহলে ফোন খুঁজে পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে পড়ে।

 সাইলেন্ট করা মোবাইল হারিয়ে ফেললে কীভাবে তা খুঁজে পাবেন?

১. প্রথমে অন্য কোনও মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে গুগল-এর ওয়েবসাইটে যান।

২. সেখানে সার্চ বারে লিখুন ‘ফাইন্ড মাই ফোন’।

৩. তারপর গুগল অ্যাকাউন্ট বা জিমেইল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন।

৪. নিজের মোবাইলের লোকেশন দেখতে পাবেন গুগল-এ।

৫. এরপর আপনার সামনে অপশন আসবে, যেটির মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনের অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজারটি ‘অন’ করে দিতে পারবেন।

৬. এবার ‘রিং’ অপশনটিকে সিলেক্ট করুন।

৭. আপনার ফোন সাইলেন্ট মোডে থাকলেও সেটি ফুল ভলিউমে রিং হতে শুরু করবে এবং যতক্ষণ না আপনি ফোনটিকে খুঁজে বের করে তার পাওয়ার বাটনটি চেপে ধরছেন, ততক্ষণ ফোন রিং হতেই থাকবে। এবার সেই আওয়াজ অনুসরণ করে ফোনটিকে খুঁজে বের করা কোনও ব্যাপারই নয়।

Friday, November 6, 2020

নিয়োগ-পদোন্নতি পদ্ধতির পরিবর্তন চান নন ক্যাডার পুলিশ সদস্যরা।

 

নিয়োগ ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে বর্তমান পদ্ধতির পরিবর্তন চান নন ক্যাডার পুলিশ সদস্যরা। 

বিসিএসের মাধ্যমে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পদে নিয়োগ সীমিত করারও দাবি জানিয়েছেন তারা। ২০ থেকে ৩০ বছর চাকরি করার পরও তাদের অনেককে মাত্র একটি পদোন্নতি নিয়েই বাড়ি ফিরতে হয়। এ নিয়ে তাদের মধ্যে হতাশাও কাজ করছে। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখেই রুল পরিবর্তনের জন্য পুলিশ সদর দফতরে আইজিপি বরাবর আবেদন করেছে নন ক্যাডার পুলিশ সদস্যদের সংগঠন বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন। এ নিয়ে কয়েকদিন আগে অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বৈঠকও করেছেন। বৈঠকে তারা বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর পুলিশ সদর দফতরে এই আবেদন জানান।

সংশ্লিষ্টরা জানান, কনস্টেবল থেকে পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর) পর্যন্ত পুলিশ সদস্যদের প্রতিনিধিত্ব করে বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন। বছরের পর বছর চাকরি করার পরও পদোন্নতি না পাওয়া নিয়ে বৈঠকে বসেন অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) বিমান বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বিএম ফরমান আলীর সভাপতিত্বে গত ৩১ অক্টোবর এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলামের স্বাক্ষরে নিয়োগ ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে সিস্টেমের পরিবর্তন চেয়ে আইজিপি বরাবর আবেদন পাঠানো হয়। এতে এএসপি পদের নিয়োগ বিধি পরিবর্তন করে বিভাগীয় ফিডার (ইন্সপেক্টর) পদ থেকে পদোন্নতির শতকরা ৬৭ ভাগ বা এর অধিক হারে উন্নীত করার আবেদন জানানো হয় অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে।

আবেদনে বলা হয়, কনস্টেবল, সাব-ইন্সপেক্টর ও সার্জেন্ট পদে এবং এএসপি পদের এই তিন পর্যায়ে বর্তমানে পুলিশে নিয়োগ দেওয়া হয়। কনস্টেবল পদে যোগদান করার পর সাধারণত একজন কনস্টেবল নায়েক, এএসআই, এসআই, টিএসআই, ইন্সপেক্টর ও এএসপি পদে পদোন্নতি পেয়ে থাকেন। বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত এএসপিরা সহজেই সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত ডিআইজি বা ডিআইজি বা অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতি পেয়ে থাকেন। কনস্টেবল ও এএসপি পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা পুরো কর্ম জীবনে চার থেকে পাঁচটি পদোন্নতি পেয়ে থাকেন। অপরদিকে, যোগ্যতাসম্পন্ন সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত এসআই ও সার্জেন্টরা পুরো কর্মজীবনে একটিমাত্র পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হয়ে থাকেন। বেশির ভাগ ইন্সপেক্টররা ওই পদ থেকেই অবসরে চলে যান। প্রতি বছর ইন্সপেক্টর থেকে কিছু পদোন্নতি পেয়ে এএসপি হলেও এ হার খুবই সামান্য। বিষয়টি বিবেচনা করে ইন্সপেক্টরদের হতাশা দূর করার জন্য ডিএসপি পদ সৃষ্টি করার বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

এই উদ্যোগকে পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে স্বাগত জানানো হলেও এটি কোনও বাস্তব সমাধান নয় বলে মনে করেন তারা। তারা মনে করেন, বাস্তব সমাধান হলো সমন্বয়। বর্তমানে প্রয়োজনীয় চাহিদার মাত্র ৩৩ শতাংশ হারে ইন্সপেক্টর থেকে এএসপি পদে এনক্যাডারমেন্ট হয়ে থাকেন। অবশিষ্টাংশ সরাসরি বিসিএসের মাধ্যমে এএসপি পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এতে দুই ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় বলে মনে করে অ্যাসোসিয়েশন। ইন্সপেক্টর থেকে এএসপি কম সংখ্যক হারে পদোন্নতি পায়। অন্যদিকে, বিসিএস থেকে এএসপি পদে বেশি সংখ্যক নিয়োগপ্রাপ্ত হলেও উচ্চতর স্তরে পদসংখ্যা সীমিত হওয়ায় তাদের যথাসময়ে পদোন্নতি হয় না।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা বিশ্বাস ও আশা করেন যে, বিসিএসের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া এএসপিদের ন্যূনতম ডিআইজি বা অ্যাডিশনাল আইজিপি হওয়া উচিত। আর এটা বাস্তবায়ন করতে হলে প্রতি বছর ৩০ থেকে ৩৫ জন এএসপি বিসিএসের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া যৌক্তিক। একইভাবে যারা এসআই ও সার্জেন্ট পদে যোগ দেন তাদের ন্যূনতম অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হওয়া উচিত।

আবেদনে আরও বলা হয়, বর্তমানে পুলিশে ছয় হাজার ৮৬৯টি ইন্সপেক্টরের পদের মঞ্জুরি রয়েছে। যার মধ্য থেকে সামগ্রিক চাহিদার ৩৩ ভাগ কোটায় থাকা ইন্সপেক্টরদের পাঁচ ভাগ হারেও এএসপি পদে পদোন্নতি লাভ করা সম্ভব নয়। এজন্য ৩০ থেকে ৩২ বছর কর্মকাল পার হওয়ার পরও অধিকাংশ ইন্সপেক্টররা এএসপি পদে পদোন্নতি পাচ্ছেন না। এএসপি পদের সংখ্যা বৃদ্ধি করলেও এ সমস্যা দীর্ঘস্থায়ীভাবে সমাধান করা সম্ভব নয়। এর একমাত্র বাস্তব সমাধান, বিভাগীয় ৩৩ ভাগ কোটাকে ৬৭ ভাগ বা এর অধিক হারে উন্নীত করা। এতে প্রতি বছর অধিক সংখ্যক হারে অর্থাৎ কমপক্ষে ২০০ ইন্সপেক্টরের এএসপি হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। বিভাগীয় এএসপিদের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সার্বিক দক্ষতাও বৃদ্ধি পাবে।

বিসিএসে নিয়োগ সীমিত হয়ে আসলে তাদের যথাসময়ে পদোন্নতি প্রাপ্তির সুযোগ সৃষ্টি হবে, কাঙ্ক্ষিত সময়ে পদোন্নতি পাবেন। মাঠ পর্যায়ে এএসপি বা তদুর্ধ্ব পদের শূন্যতা বা ঘাটতি থাকবে না। অন্যদিকে এসআই ও সার্জেন্ট পদে নিয়োগপ্রাপ্তরাও পদোন্নতির অভাবে হতাশায় পড়বে না। পদোন্নতি পাওয়ার সুযোগের প্রত্যাশায় অফিসাররা পেশাদারিত্বের প্রতি বেশি যত্নশীল হবেন। ফলে, দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে একটি দক্ষ যুগোপযোগী পুলিশ বাহিনী গড়ে উঠবে বলে মনে করেন মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে এই আবেদন জানানো হয়েছে।’ তিনি পদোন্নতি প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি নিজেও ২০ বছরে মাত্র একটি পদোন্নতি পেয়েছি। অনেকের চাকরির মেয়াদ ৩০ থেকে ৩২ বছর হয়ে গেছে, কিন্তু পদোন্নতি পেয়েছেন মাত্র একটি।’

এটা তাদের প্রতি বৈষম্য কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বৈষম্য নয়। এটা সিস্টেমের সমস্যা।’ তাই তারা এর পরিবর্তন চান বলে জানান তিনি।

দেওয়ানি আদালতে বিচারাধীন বিরোধ নিয়ে হস্তক্ষেপ করায় পুলিশ কর্মকর্তাকে শোকজ ও তলব



দেওয়ানি আদালতে বিচারাধীন বিরোধ নিয়ে হস্তক্ষেপ করায় পুলিশ কর্মকর্তাকে শোকজ ও তলব। 

দেওয়ানি আদালতে বিচারাধীন বিরোধ নিয়ে হস্তক্ষেপ করায় পুলিশ কর্মকর্তাকে শোকজসহ আদালতে তলব করেছেন বরগুনার আমতলী সহকারী জজ আদালতের বিচারক আরিফুর রহমান। গত ২৮ অক্টোবর এই আদেশ প্রচারিত হয়।

আদালতসূত্রে জানা যায়, আমতলী সহকারী জজ আদালতের একটি মামলায় বাদী ডিক্রি পান। পরে সেই ডিক্রির জারি কার্যক্রম দায়িকের বিবিধ মামলার প্রেক্ষিতে আদালত স্থগিত করেন। স্থগিতাদেশ সম্পর্কে অবগত থাকার পরও ডিক্রিদারপক্ষ বরগুনা পুলিশ সুপার বরাবর দরখাস্ত দিয়ে বিরোধীয় রায়-ডিক্রিমূলে জমি দাবি করেন। পরবর্তীতে বরগুনা জেলার গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক মোঃ হারুন অর রশিদ হাওলাদার মালিকানার কাগজপত্রসহ মামলার দায়িক পক্ষকে তার দপ্তরে হাজির হবার জন্য নোটিশ প্রদান করেন।

দায়িক পক্ষ তখন বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন। সংশ্লিষ্ট আইনজীবী আদালতে বলেন, চলমান কোনো দেওয়ানি মোকদ্দমার বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনের এমন হস্তক্ষেপ সম্পূর্ণ বেআইনি এবং মারাত্মকভাবে আদালত অবমানার শামিল যা আইনের শাসনের জন্য হুমকি বটে। 

তার অভিযোগের ভিত্তিতে আদালত সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তার কাছে ব্যাখ্যা তলব করেন। দেওয়ানি আদালতে চলমান মোকদ্দমার বিষয় মীমাংসার জন্য বরগুনা জেলার গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক মোঃ হারুন অর রশিদ হাওলাদার কর্তৃক মোকদ্দমার পক্ষদেরকে প্রেরিত নোটিশ বেআইনি এবং আদালত অবমাননার শামিল গণ্যে তার বিরুদ্ধে কেন আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে-বিষয়ে আগামী ০৯ নভেম্বর তাকে সশরীরে আদালতে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেন আদালত।

আদেশের অনুলিপি পুলিশ সুপার, বরগুনা এবং বরগুনা জেলার গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক মোঃ হারুন অর রশিদ হাওলাদার বরাবর প্রেরণ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।

দেওয়ানি আদালতে বিচারাধীন বিরোধ নিয়ে হস্তক্ষেপ করায় পুলিশ কর্মকর্তাকে শোকজসহ আদালতে তলব করেছেন বরগুনার আমতলী সহকারী জজ আদালতের বিচারক আরিফুর রহমান। গত ২৮ অক্টোবর এই আদেশ প্রচারিত হয়।

আদালতসূত্রে জানা যায়, আমতলী সহকারী জজ আদালতের একটি মামলায় বাদী ডিক্রি পান। পরে সেই ডিক্রির জারি কার্যক্রম দায়িকের বিবিধ মামলার প্রেক্ষিতে আদালত স্থগিত করেন। স্থগিতাদেশ সম্পর্কে অবগত থাকার পরও ডিক্রিদারপক্ষ বরগুনা পুলিশ সুপার বরাবর দরখাস্ত দিয়ে বিরোধীয় রায়-ডিক্রিমূলে জমি দাবি করেন। পরবর্তীতে বরগুনা জেলার গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক মোঃ হারুন অর রশিদ হাওলাদার মালিকানার কাগজপত্রসহ মামলার দায়িক পক্ষকে তার দপ্তরে হাজির হবার জন্য নোটিশ প্রদান করেন।

দায়িক পক্ষ তখন বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন। সংশ্লিষ্ট আইনজীবী আদালতে বলেন, চলমান কোনো দেওয়ানি মোকদ্দমার বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনের এমন হস্তক্ষেপ সম্পূর্ণ বেআইনি এবং মারাত্মকভাবে আদালত অবমানার শামিল যা আইনের শাসনের জন্য হুমকি বটে। 

তার অভিযোগের ভিত্তিতে আদালত সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তার কাছে ব্যাখ্যা তলব করেন। দেওয়ানি আদালতে চলমান মোকদ্দমার বিষয় মীমাংসার জন্য বরগুনা জেলার গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক মোঃ হারুন অর রশিদ হাওলাদার কর্তৃক মোকদ্দমার পক্ষদেরকে প্রেরিত নোটিশ বেআইনি এবং আদালত অবমাননার শামিল গণ্যে তার বিরুদ্ধে কেন আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে-বিষয়ে আগামী ০৯ নভেম্বর তাকে সশরীরে আদালতে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেন আদালত।

আদেশের অনুলিপি পুলিশ সুপার, বরগুনা এবং বরগুনা জেলার গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক মোঃ হারুন অর রশিদ হাওলাদার বরাবর প্রেরণ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।

ভিডিও

 <iframe width="560" height="315" src="https://www.youtube.com/embed/Fw08S3mtIwQ" frameborder="0"...